আমরি, আর এন টেগোর, মেডিকা, রুবি কিংবা দিশান হাসপাতালের বাংলাদেশ হেল্প ডেস্কগুলি ধুয়ে মুছে তকতকে করা হয়েছিল। মারকুইস স্ট্রিট, সদর স্ট্রিট এর হোটেলগুলি তৈরি হচ্ছিলো। শুক্রবার থেকে চালু হওয়ার কথা ছিল ভারত- বাংলাদেশের উড়ান। কিন্তু শেষমুহূর্তে দু দেশের আলোচনা ভেস্তে যাওয়ায় শুক্রবার চালু হয়নি বাংলাদেশ-ভারত ফ্লাইট। হাসপাতাল গুলি হতাশ বাংলাদেশের রোগী না আসায়। অনলাইন বুকিং বাতিল হয়েছে। সার্জারির ডেট স্থগিত করা হয়েছে। বুকিং বাতিল হয়েছে মারকুইস স্ট্রিট কিংবা সদর স্ট্রিট এর হোটেলগুলিতেও।
মোদীকে আমন্ত্রন জানাবে পাকিস্তান
নির্ভরযোগ্য সূত্র জানাচ্ছে যে ভারতের অসামরিক বিমান চলাচল মন্ত্রকই অনুমতি দেয়নি। তাই এই উড়ান ব্যবস্থা বাতিল। করোনার প্রথম ধাক্কায় ভারত- বাংলাদেশ উড়ান ব্যবস্থা বন্ধ হয় গত বছর। তারপর করোনা কমার পর দুদেশের মধ্যে উড়ান চালু হয়েছিল বায়ো বাবল এর মাধ্যমে। তারপর করোনার দ্বিতীয় সার্জ এ চারমাস বিমান চলাচল বন্ধ থাকার পর শুক্রবার এই সার্ভিস চালু হওয়ার কথা ছিল। কিন্তু লাল ফিতার ফাঁস তা-ও আটকে দিল।
সূত্র: মানবজমিন