ঝরা পালক’ ছবিতে কবি জীবনানন্দ দাশের স্ত্রী লাবণ্যপ্রভার চরিত্রে অভিনয় করেছেন জয়া আহসান। কবির ভূমিকায় আছেন ব্রাত্য বসু। ছবিটি পরিচালনা করেছেন সায়ন্তন মুখোপাধ্যায়। আনন্দবাজার অনলাইনকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জয়া বলেন, ‘কবিপত্নী হওয়া বেশ কঠিন। তা-ও আবার জীবনানন্দ দাশের মতো কবি। একটু টেনশনই হয়েছিল। ব্রাত্যদা বড় মাপের অভিনেতা। নিজের মতো করে চেষ্টা করেছি লাবণ্যপ্রভা হয়ে ওঠার।’
শিল্পীর স্ত্রী হওয়া তো কঠিন, শিল্পীর স্বামী হওয়াটা কি ততটাই কঠিন?- এমন প্রশ্নের জবাবে জয়া হেসে বলেন, ‘আমার তো স্বামী নেই, কী করে বলি! স্বামী বা স্ত্রী নয় ‘পার্টনার’ হওয়াটা সত্যিই কঠিন। শিল্পীদের জীবনে কত রকমের ওঠাপড়া, ঝড় থাকে, সেগুলোকে সামাল দিতে একটা শক্ত হাতের প্রয়োজন।’
বলিউড গায়ক কেকে’কে নিয়ে বক্তব্য দিয়ে বিপাকে পড়েছেন সঙ্গীতশিল্পী রূপঙ্কর বাগচি। এ বিষয়ে জয়া বলেন, ‘মানুষ এখন বড় অসহিষ্ণু হয়ে উঠেছে। তবে এসব সামাল দেওয়ার উপায় এত দিনে শিল্পীরা রপ্ত করে ফেলেছেন। কারণ নিজের কাজটা তো করে যেতে হবে। কিছু ক্ষেত্রে কথা বলা কঠিন হয়ে দাঁড়িয়েছে। কিন্তু মানুষ তো মানুষের কথা বলবেই। তার মধ্যে থেকে আমাদের ঠিকটা বেছে নিতে হবে।