এমন করে হয়, এক ঘণ্টা ধরে এক জায়গায় দাঁড়ায় আছি। কৃত্রিম লাইন করছে নাকি কে জানে? না হলে লাইন আগায় না কেন? আর এত বড় বিল্ডিং কোন সিস্টেম নাই, একটা খালি দরজা খোলা। এভাবে ভোট দেয়া যায়। গরমে অস্থির হয়ে গেছি- এভাবেই বলছিলেন এক বেসরকারি প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তা।
কুমিল্লার মডার্ন স্কুলে লাইনে দাঁড়িয়ে নাম প্রকাশ না করার শর্তে তিনি বলেন, ভেতরে দেখেন কোন সিরিয়াল নাই। বাইরে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড় করিয়ে রেখেছে। আমারতো মনে হচ্ছে কৃত্রিম লাইন করা হয়েছে।
স্মিতা দেবনাথ বলেন, গরমে গা ঘেমে যাচ্ছে। এক ঘণ্টা গাদাগাদি করে দাঁড়িয়ে আছি, কই লাইনতো আগায় না। তাদের কোন সিস্টেম নাই। এক দরজা দিয়েই ঢুকছে, ওই দরজা দিয়েই বের করছে।
ভোট কেন্দ্রে দীর্ঘ লাইন দেখা যায়। একজনের শরীরে লেপ্টে দাঁড়িয়ে আছেন আরেকজন।
শামসুল আরেফিন বলেন, আমার মায়ের বয়স ৫৫। হার্টের রোগ ও ডায়াবেটিস আছে। এক ঘণ্টা ধরে লাইনে দাঁড়িয়ে। বললাম চলো চলে যাই, বলে না ভোট দিয়েই যাবো।