কয়েক দিন ধরেই সংসার ভাঙার নানা আতঙ্ক ছিল সানী-মৌসুমীর। দাম্পত্য কলহে দুই তারকার মুখ দেখাদেখি বন্ধও ছিল। গত ১৬ জুন মধ্যরাতে সানীর প্রকাশ করা ছবিতে দেখা মিলে পুরো পরিবারের। শেষ পর্যন্ত দূরত্ব মিটিয়ে এক হয়ে যান সানী-মৌসুমী, যা ভক্তদের মনে দেয় স্বস্তি।
কয়েক দিন ধরেই সংসার ভাঙার নানা আতঙ্ক ছিল সানী-মৌসুমীর। দাম্পত্য কলহে দুই তারকার মুখ দেখাদেখি বন্ধও ছিল। গত ১৬ জুন মধ্যরাতে সানীর প্রকাশ করা ছবিতে দেখা মিলে পুরো পরিবারের। শেষ পর্যন্ত দূরত্ব মিটিয়ে এক হয়ে যান সানী-মৌসুমী, যা ভক্তদের মনে দেয় স্বস্তি।
তবে সপ্তাহ গড়ালেও এখনো যেন মৌসুমীর মনে অভিমানের মেঘ রয়েই গেছে। ইনস্টাগ্রামে করা তার ধারাবাহিক পোস্টগুলো সে ইঙ্গিতই দিচ্ছে। বুধবার (২২ জুন) মধ্যরাতে দেয়া নতুন এক পোস্টে তিনি লিখেছেন, ‘লুকিয়ে থাকতে চাইলেই লুকিয়ে থাকা যায়। সামনে যেটা থাকে সেটা শরীর। আমি এখন শামুকের মতো হয়ে গেছি। আড়াল করে নিজেকে নিয়ে আছি, এটাই স্বস্তি।’
এর আগে গত ১৭ জুন রাতেও ইনস্টাগ্রামে এলো চুলের ছবি প্রকাশ করে প্রিয়দর্শিনী খ্যাত এই নায়িকার মনের কিছু কথা জানান দেন। সেখানে ছিল বৃষ্টি ও ক’দিন ধরে চলা ঝোড়ো পরিস্থিতির পূর্বাভাস। ক্যাপশনে লিখেছিলেন, ‘বৃষ্টিতে ভিজে গেলাম, বৃষ্টিও বলে লিলি ফ্লাওয়ারস তোমার জন্য। ভিজে ভিজে কিছু কথা মনে হলো, কোনো একসময় বলব যদি বেঁচে থাকি।’
এর আগে, গত কয়েক দিন ধরেই গুঞ্জন উঠে ওমর সানী-মৌসুমীর সংসার ভাঙনের। তা আরও জোরদার হয় বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতিতে সানীর দেওয়া অভিযোগপত্রে। তিনি জানান, চিত্রনায়ক জায়েদ খান তাদের ২৭ বছরের সুখের সংসার ধ্বংস করে দিচ্ছেন। এই কারণেই এর আগে অভিনেতা-প্রযোজক ডিপজলের ছেলের বিয়েতে বাধে সংঘর্ষ। সানী সপাট চড় মারেন জায়েদ খানকে। অভিযোগ আছে, জায়েদ খানও পিস্তল দিয়ে গুলি করার হুমকি দেন।