রুবেলের কবরের মাটি যেন আমার ছেলে যেন দেখতে পারে। দুই বছর পর তুলে ফেললে আমরা তো আর দেখতে পাব না । রুবেল তো আর কোথাও নেই,হারাই গেছে। আমাদের জন্য শুধু এখানেই আছে। মৃত্যুর পর মোশারফ হোসেন রুবেলকে বনানীর কবরস্থানে অস্থায়ী কবর দেওয়া হয়। আর সেই অস্থায়ী করবকে স্থায়ী করতে স্ত্রী ফারহানা চৈতি রুপা এভাবে আকুতি জানান।
সেই আবেদনে সারা দিয়ে ঢাকা উত্তরের মেয়র আতিকুল ইসলাম জানিয়েছেন, বিশেষ বিবেচনায় রুবেলের কবর স্থায়ী করা হবে।অবশেষে কবর স্থায়ীভাবে সংরক্ষণের অনুমোদনের চিঠি পরিবারের কাছে উত্তর সিটি করপোরেশন হস্তান্তর করে।
২৮ শে জুলাই দুপুরের রাজধানী গুলশান-২ এ নগর ভবনে মেয়রের নিকট থেকে অনুমোদনের চিঠি গ্রহণ করেছেন রুবেলের স্ত্রী ফারহানা চৈতি।