জাতীয় পরিচয়পত্র করার সময় প্রত্যেক ভোটারের আঙুলের ছাপ নেওয়া হয়। ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে (ইভিএম) ভোট দিতে গেলে ভোটারের আঙুলের ছাপ আবার মেলানো হয়।
কারও আঙুলের ছাপ না মিললে সহকারী প্রিসাইডিং কর্মকর্তারা নিজেদের আঙুলের ছাপ দিয়ে কোনো ভোটারকে ভোট দেওয়ার সুযোগ করে দিতে পারেন। তবে একজন কর্মকর্তা সর্বোচ্চ কতজন ভোটারের জন্য এই কাজটি করতে পারবেন, তা আইনে নির্দিষ্ট করে দেওয়া হবে, নাকি উন্মুক্ত রাখা হবে—তা নিয়ে দোটানায় পড়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
ইভিএমে প্রধানত দুটি অংশ। একটি হলো কন্ট্রোল ইউনিট (নিয়ন্ত্রণ অংশ), অন্যটি ব্যালট ইউনিট (যেখানে প্রার্থীর নাম ও প্রতীক থাকে)। ইভিএমে ভোট দেওয়ার ক্ষেত্রে কন্ট্রোল ইউনিটে ভোটারের আঙুলের ছাপ ব্যবহার করে বৈধ ভোটার শনাক্ত করা হয়। আঙুলের ছাপ মিললে ইভিএমের ব্যালট ইউনিট চালু হয়।